খুব বেলা করে সকালের ঘুম কাটিয়ে উঠার সময় যেন হাতে স্মার্টফোন হাজির। জাগতে গিয়েও জেগে উঠা হয় না। বেশ কিছুটা সময় ফোন চাপাচাপি করে অপচয় করার পর যেন একটা নতুন দিন শুরু হয়। কিন্তু ঘুম থেকে উঠেই ফোন চাপাচাপির ফলে মস্তিষ্কে গিট্টূ লেগে যায়। মাথা ব্যাথা, চোখ ব্যাথা শুরু হয়। পড়তে আর ভালো লাগে না। সারাদিন যায় আলসেমি করে করে। কঠোর পরিশ্রম করা তো দূরে থাক, সাধারণ কাজ করারই ধৈর্য থাকে না।

এখন হয়তো কারও কারও মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে, আমার তো ধৈর্য নেই, আর এত ধৈর্য ধরার ধৈর্যটাও নেই। আমি কী করব? সারাদিন অলস মস্তিষ্ক ফোনের স্ক্রিনে বন্দি হয়ে থাকলে কাজের সময় কাজের প্রতি উৎসাহ পাওয়া যাবে না। ধৈর্য আসবে না।

সকালে ঘুম থেকে উঠে ফোন নেওয়া যাবে না হাতে। আর ফজরের পর ধৈর্য সহকারে ৫টা মিনিট ব্যায়াম করো। ৫ মিনিট কিন্তু কম নয়। বরং অলসতা দূর করে পড়াশোনা বা অন্য কাজের প্রতি ধৈর্য এবং উৎসাহ বজায় রাখতে যথেষ্ট কার্যকর।

রুল ফাইভ
২০ জন ছাত্রের উপর পরিচালিত গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ব্রেইনের অবস্থা

[ষোলো সপ্তম সংখ্যায় প্রকাশিত]