“ঘুমাতে পারছি না”
ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে থেকে চ-কফি, মোবাইল ফোন থেকে দূরে থাকতে হবে। ওযু করে ঘুমানোর দুআগুলো পড়ে শুতে হবে। সকাল-বিকাল কিছু ব্যায়ামও করতে হবে। ঘুম না ধরলে বই পড়তে হবে।
“নাক ডাকা”
পাশ ফিরে শোও, আর অন্যান্য দিনের তুলনায় একটু উঁচু বালিশ ব্যবহার করতে চেষ্টা করো। ঘুমানোর আগে নাক ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে পারো। ডাক্তারের পরামর্শক্রমে স্যালাইন দিয়েও সাইনাস পরিষ্কার করে নিতে পারো।
“ঘাড় ব্যথা”
ঘুমানোর বালিশ প্রতি দুই বছর পর পর বদলাও। একটু শক্ত বালিশ ব্যবহার করো।
“কাঁধে ব্যথা”
কাত হয়ে শোয়া আপাতত বন্ধ করলে ভালো। আর যদি তোমার অভ্যেসই হয় কাত হয়ে শোয়া, তাহলে কাঁধের যে পাশে ব্যথা নেই, সেই পাশ হয়ে শোও। বালিশ জড়িয়ে ধরলে মাঝেমধ্যে ব্যথার মাত্রা কমে।
“ঘুম থেকে উঠতে পারি না”
এটা আসলে অভ্যেসের ব্যাপার। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাও। চেষ্টা করো প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমোতে এবং ফজরের আগে উঠতে।
“পায়ে টান লাগা”
পায়ের যে জায়গায় ব্যথা, সেখানে টিপতে পারো। তাছাড়া টান লাগা পেশিতে হালকা গরম কিছু ধরে পা টান টান করলে ব্যথাটা বেশ কমে আসে।
“পিঠ ব্যথা”
চিৎ হয়ে শোও। পায়ের নিচে বালিশ রাখো।
[ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত]
অনুবাদ ও পরিমার্জনা –Copper
[ষোলো জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সংখ্যায় প্রকাশিত]