১. প্রকৃত নারী পুরুষদের প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে না, সহযোগী মনে করে। ক্ষেত্রবিশেষে সুবিধাবাদী বা পুরুষবিদ্বেষী হয় না।
২. অভিভাবক তথা স্বামী, মা-বাবার সাথে সম্মান, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সম্পর্ক বজায় রাখে। সব জাহাজের একজন ক্যাপ্টেন থাকে, তাই পরিবারের ক্যাপ্টেন স্বামীর কতৃত্ব মেনে নেয়। স্বামীকে সবসময় দৌড়ের উপর রাখে না, পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করে। স্বামীকে অসম্মান করে না, ছোট করে না। স্বামীর দাম্পত্য হক আদায়ের উপর গুরুত্ব দেয়।
৩. শুধুমাত্র স্বামীর জন্য সুন্দর করে সাজে, পরপুরুষের থেকে নিজের সকল সৌন্দর্য রক্ষা করে। তার সৌন্দর্য উপভোগের একমাত্র অধিকারী স্বামীর সামনে তথাকথিত আধুনিক নারীদের মতো এলোমেলো অবিন্যস্ত পোশাকে থাকে না। পরিপাটি থাকে।
৪. স্বামীর টাকাকে নিজের টাকা মনে করে, হীনমন্যতায় ভোগে না। নিজের আয়-রোজগার না থাকাকে জীবনের ব্যর্থতা মনে করে না।
৫. সন্তান লালন-পালন করাকে সবোর্চ্চ প্রায়োরিটি দেয়। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে আগামীর ভবিষ্যতকে কাজের বুয়ার হাতে ছেড়ে দেয় না। ভবিষ্যত প্রজন্মের সুষ্ঠু বিকাশে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। সন্তানকে সুশিক্ষিত ও চরিত্রবান করে গড়ে তোলে।
[লস্ট মডেস্টির আকাশের ওপারে আকাশ বইয়ের আসল পরুষ আসল নারী প্রবন্ধের আলোকে]
১ম পর্ব - https://cms.sholo.info/2025/02/15/kivabe-nari-hote-hoy-01/